শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রত্যেকটা টপিকস পড়লাম, পড়তে বাধ্য হলাম, মনে হচ্ছে আমার মত হতাশ,অলসের জন্য এটা সর্বক্ষনিক power bank এর কাজ করবে। বইয়ের যে বিষয়টা মনে ধরেছে- রথম ভাগে-মাসুম ভাইয়ের দেওয়া সমাধান পড়ে মনে হয়েছে সে যা বলছে তা আমাকে করতেই হবে তার কথাগুলো শুনতেই হবে।
তেল ছাড়া কি গাড়ি চলে ? না চলে না। হুট হাট কই থেকে যেন একজন তেল নিয়ে এগিয়ে আসল BOOM !!! ........................ গাড়ি চলছে।
সবশেষে ভালো লেগেছে এই লাইনটি 'তোর ফ্রেন্ড,তোর সমবয়সী পোলাপানদের ভেতর থেকেই এক একটা জেমস,এক একজন অাবদুল্লাহ অাবু সায়ীদ,এক একটা প্রাণ অার এফ এল গ্রুফ হয়ে উঠবে'।
জাফর ইকবার স্যার বলেন গণিত অলিম্পিয়াডের ছেলেমেয়েদের সঙ্গে সময কাটালেই ওনার ব্যাটারি রিচার্জ হয়ে যায়। কিন্তু ঝিমিড়ে পড়াদের ব্যাটারি কীভাবে চার্জ করা যায়? যারা একটু পিছিয়ে গেছে, ভালো অবস্থান থেকেও কোন কারনে খেই হারিয়ে ফেলেছে তারা কি হতাশ হয়ে বসে থাকবে? তাদের জন্যও কি কিছু করা যায় না?
বইয়ের মজার ব্যাপার হলো বইটি কাঠখোট্টা ধরণের না। গম্ভীরও না বরং বইটি পড়ে বেশ আনন্দ পাবেন। আরো যেটা ভালো লেগেছে বইয়ের প্রতিটা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সমস্যা নিজের সাথে রিলেট করা যায়। মনে হয় ,আরে এ দেখি আমার সমস্যার সমাধান। আরেকটা মজার ব্যাপার হলো পুরো বইটি আড্ডা করতে করতে কেটে যাওয়া কিছু যুবকের কথোপকথন দিয়ে।
আমি মনে করি,'রিচার্জ your ডাউন ব্যাটারি' বইটির মূলভাবও হতে পারে লাইফ চার্জের অন্যতম অনুষঙ্গ। নিজের ভেতর পরিবর্তন অনুভবের জন্যে বইটি পড়ুন। দেশের লাখ লাখ হতাশাগ্রস্থ তরুণ ঘুরে দাঁড়াক, তাদের জীবনের ব্যাটারি ডাউন হলেই যেন রিচার্জ করার সুযোগ পায় সেই প্রত্যাশা থাকবে। তারুণ্যের জয় অনিবার্য!
এত সুন্দর করে বই উপস্থাপন করা যায়, বইটি না পড়লে জানতাম ই না। প্রতি চারটি পার্ট শেষে প্রশ্ন নিজের ব্যাপারে এবং লাস্ট চারটি পার্ট থেকে নিজে কি শিক্ষা নিলাম তার উত্তর করা প্রশ্ন অনুযায়ী।প্রতিটি পার্ট শেষে মহান ব্যক্তিদের চমৎকার চমৎকার কিছু উক্তি স্থান পেয়েছে, যা বইটিকে অনেক স্ট্যান্ডার্ড করেছে। বইটির শেষে নিজের লাইফের ব্যাটারির চার্জ মাপা (যদিও আমার চার্জ ওতোটা ভালো না) এবং জীবন লাইনে আনার কায়দা অনেক হেল্পফুল ও ইন্টারেস্টিং।
গল্পের একজন নায়ক আছে, নাম- আবীর, যখন পড়তে থাকবেন তখন মনে হবে আমিই সেই আবির, আর একজন থাকে মাসুম ভাই, বড় ভাই, দিল দরিয়া ভাই,[ ঠিক তখনি মনে হবে, ভার্সিটিতেও আমার একজন দিল দরিয়া বড় ভাই ছিলো যে আমাকে সব সময় এই রকম সাহায্য করত কিন্তু আমি......
বইয়ের প্রতিটা পৃষ্ঠা পৃষ্ঠায় এত মজা করে, এত হাস্যরসের সহিত তিনি আমাদের তরুন সমাজের ভুলগুলোকে তুলে ধরেছেন, এর আগে কোন মোটিভেশনাল বইতে আমি পাইনি। সাধারণত, মোটিভেশনাল বইগুলো একটু গম্ভীর টাইপের হয়, কিন্তু এটা সম্পূর্ণ বিপরীত।
অনেক দিন ধরে মটিভেশনাল কিছু লিখব বলে ভাবছিলাম, কিন্তু লেখা আর হয় নি। সো এই বইটি নিয়ে লিখতে গিয়ে লেখালেখির আইডিয়াটা আমি achieve করেছি, সো এইটা ও আমার সফলতা।
অনেক চেনা জানা কথা, ঝংকার ভাইয়ার স্টাইলে আরো ব্যতিক্রম ও জীবন ঘনিস্ট উদাহরন দিয়ে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন। সবচেয়ে ভালো লেগেছে, তুই করে বইটি লেখা। এই তুই তুকারিতে মনে হয়েছে সাক্ষাত সিনিয়র ভাই সামনে দাড়ায়ে ছবক দিচ্ছে। এটা ভাইয়ার বইয়ের বেস্ট দিক।
কনফিডেন্স যে কাজ শুরু করার আউটপুট এটা আমার জানা ছিল না, তাই আমি আগে সবসময় কনফিডেন্সের বড়ির জন্য বসে থেকেছি( নতুন/ ডিফারেন্ট কিছু করতে ভয় লাগতো, যদি না পারি!) কনফিডেন্স ডেভেলপ করার স্ট্রাটেজি গুলো ভালো লেগেছে।
আমার বন্ধুকে বলেছিলাম একটা বই দেখবো মেলাতে তুই কোন কথা বলবি না।পছন্দ হলে কিনব না হলে দেখে চলে আসবো। কিন্তু বইটির পাতা উল্টাতে উল্টাতে Zuckerberge এর একটা লেখা দেখে আমি আর কিছু না ভেবে কিনে ফেললাম।উক্তিটি:The biggest risk is not taking any risk.বাসায় এসে যখন রাখলাম তখন একটা বই পড়তেছি।আমার বড় ভাই অনেকটা অলস।সে দেখলাম বইটা পড়ছে আর বলছে চমৎকার জীবন পাল্টে দেওয়ার মতো বই।
আমার মত কে কে আছে, যারা করবো করছি, কাল করবো পরশু ভুল হবে না এমন করে করা হচ্ছে না?? তাদের জন্য আদর্শ একটি বই ঝংকার মাহববু এর রিচার্জ ইওর ডাউন ব্যাটারী। তার প্রমাণ মিলবে সূচিপত্র টা দেখলেই।
আমার কাছে ৫স ফর্মুলাটাও বেশ মজার মনে হয়েছে প্লাস কার্যকরীও বটে। বইটির আরেকটি বিশেষ দিক হলো, প্রত্যেক ৪ টা পয়েন্ট শেষে লেখক পাঠকের দিকে মানে আমার দিকে একটা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন।
বইটি বলে দিচ্ছে, কোন পরিস্থিতিতে রিস্ক নিতে হবে আর কখন সিনিয়রদের কাছে যেতে হবে। বিভিন্ন পরিস্থিতির সম্ভাব্য চিত্রগুলোর সাথে সাথে করণীয় কাজগুলো আলাপ-আলোচনায় ফুটে উঠেছে।
ইচ্ছে করলেই একদিনে বইটা পড়া শেষ করতে পারতাম। কিন্তু আমি সেটা না করে ধীরে ধীরে এবং বইয়ের বিষয়বস্তু নিজের জীবনে বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করছি, ঠিক ভাইয়া আমার একটা কমেন্টে আমাকে বলেছিলেন নিজের জীবনে প্রয়োগ করতে।
হতাশায় ডুবে যাওয়া,পিছিয়ে পড়া,সপ্নের পথে অগোছালো পথচলা কিংবা দারুন ভাবে ছুটতে থাকা যে কারও জন্যই বইটা আপনার লাইফের ব্যাটারির চার্জার হিসেবে কাজ করবে।
লেখক হাস্যরসের সাথে প্রতিটি বিষয় আলোচনা করেছেন।তিনি শুধু জীবনের সমস্যা গুলো নিয়ে আলোচনা করেন নি, সেগুলোর সমাধানও দিয়েছেন। আবার কয়েকটি দিক আলোচনা করার পর পাঠককে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছেন।
এই বইটিকে অন্যরকম বলব কেননা গল্পের আকারে লেখা হয়েছে। একজন বড় ভাই তাঁর ছোট ভাইকে বিভিন্নভাবে পরামর্শ দিচ্ছেন, সেটা শুনে তার কী প্রবলেম হচ্ছে আবার সেটা কিভাবে সল্ভ করা যায় - এরকম ভাবে বইটি এগিয়েছে।
তবে বইটির প্রধান আকর্ষন হচ্ছে ব্যাটারি চেকিং এ। এখানে নিজের অবস্থা হাড়ে হাড়ে টের পাওয়ার ব্যবস্থা আছে। এরপর আছে রিচার্জ your ডাউন ব্যাটারি চ্যালেঞ্জ বিষয় টি অনেক মজার ছিলো।
৪-৫ বছর ধরে বেকুবের মতন বুঝিয়ে আসছি সেই কথা গুলোই লেখক আরো স্পষ্ট ভাষায় তার লেখনির মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন। কিন্তু তার এই লেখার মাধ্যমে অনুপ্রাণিত হয়ে যদি ১০০ ছেলেও নতুন করে ৩-৪ টা স্কিল ডেভেলপমেন্ট করে তবে সেটা গোটা জাতীর জন্যেই ভালো।
এখনকার ছেলেমেয়েদের সেই সব সমস্যাগুলো থেকে ঘুরে দাঁড়াতে অসাধারণ একটা বই ‘রিচার্জ ইওর ডাউন ব্যাটারি’। আমাদের দেশে বাংলা ভাষায় এরকম বই নেই বললেই চলে। আমার মনে হয়েছে এরকম লেখা খুব দরকার ছিল।
পরিক্ষার আগে আমার মাঝে কিছু জিনিসের অভাব ছিল, বিশেষ করে কন্ফিডেন্সের অভাব ছিল। কিন্তু এই বইটি যেন আমার হয়ে কথা বলছে, বইটি যেন বলছে- তোমাকে উন্নতি করতে হলে আরো চেঞ্জ হতে হবে, একবার না পারিলে দেখ শতবার।
একটানা বইটা পড়ে ফেলসি আমি। প্রোফেশনাল লাইফ এ যেই পেইনটা খাচ্ছি, সেটা কাটায় নিতে বইটা আমাকে সাহায্য করবে
অনেক মোটিভেশনাল স্পিকার এর স্পিচ শুনে গায়ের লোম খাড়া হয়ে যায়, চোখে পানি চলে আসে, এমন খুঁজতে যাবে বইতে তারা নিরাশই হবে, কারন বই টা আসলে ইমোশন মিশিয়ে লিখা হয় নাই, বইটির প্রতিটা লাইনে বরং আমাদের প্র্যাকটিকাল লাইফের প্রতিচ্ছবিই ফুটে উঠেছে,
মন কেড়েছে ভাইয়ের মাকে উৎস্বর্গকৃত মনোমুগ্ধকর সুন্দর কথা গুলো। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর বই উপহার দেওয়ার জন্য। আমরা আপনার কাছে আরো নতুন নতুন জাদু দেখতে চাই।
ব্যাটারি ডাউন মানুষের সংখ্যা আমাদের চারপাশে অনেক। জীবন নিয়ে দুশ্চিন্তা সবার- কী করবে না করবে বুঝতে পারে না বেশিরভাগই মানুষ। তাদের জন্য বইটা এনার্জি ড্রিংকের মতো কাজে দেবে।
হয়তো কথাগুলোতে তেমন গভীরতা নেই, দিনশেষে হয়তো মস্তিষ্কে তেমন পাকাপোক্ত হবেনা। মনে হবে-কি সব হালকা কথা। কিন্তু ঝংকার তুলবে মনে। একটু সাহস জাগাবে।
যদিও আমরা এরকম লিখাপড়ে অভ্যস্ত নই, কিন্তু নিজেকে রিচার্জ করতে এইটাইপের বই ও লিখনিরও কোন বিকল্প নেই।সবচেয়ে মজার দিক হচ্ছে লেখকের "তুই" সম্মোধন করে লিখা।এটাতে বুঝাই যায় তিনি আসলে আমাদের তরুণ সমাজকে রিচার্জ করতেই মূলত এই পদক্ষেপ নিয়েছেন।(অনেকের ভিন্নমত থাকতে পারে।)
এই বই পড়ে অন্তত আমার মনে হয়েছে জীবনটা একটা ট্রাভেলিং স্পট । লাইফের চার্জ ফুরাবেই, আর তাই চার্জ করার জন্য দরকার ''রিচার্জ Your ডাউন ব্যাটারি'' নামক পাওয়ার ব্যাংক।
সিরিয়াসলি বলছি, এই বইটি পড়ে নিজেকে রিফ্রেশ করা যাবে, যেমনটা তোমরা কম্পিউটারে বার বার রিফ্রেশ মারো!
রিচ ডেড পুওর ডেড পড়ার পরে আমার ভিতরে একটা নাড়া দিয়েছিল। সেই নাড়াকে ভূমিকম্পের পর্যায়ে নিয়ে গেছে রিচার্জ ইউর ডাউন ব্যাটারি।
কখনো কোন বই এত্ত সিরিয়াসলি নেই নাই! চেয়ার থেকে উঠে একদম সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে ডান হাত মুষ্টিবদ্ধ করে, শক্ত করে সামনে হাত বাড়িয়ে গায়ে শক্তি এনে- তারপর কসম খেয়েছি। শূন্যস্থান গুলো পূরণ করেছি।
বইটি পরে অনেক সমস্যার সমাধান পেলাম।আমার friend কে একটা gift করলাম ও বলল যে, ওর বইটা অনেক উপকারে আসছে।
আমি মনে করি #রিচার্জ_Your_ডাউন_ব্যাটারি বইটি সাইকেলের চাকার হাওয়ার মতো। কারণ হাওয়া থাকলে সাইকেল যেমন সামনে চলতে/আগাইতে পারে
তিতা কিংবা মিষ্টি রস মিশিয়ে একেকটা উদাহরণ দেওয়া হয়েছে। আর প্রত্যেকটা উদাহরণ ফুয়েলের মতো। ঠিকঠাক মতো ফুয়েল নিতে পারলে হঠাৎ করেই জ্বলে উঠবেন। এমন জ্বলা জ্বলবেন, তাকানো যাবেনা চোখে।
আবির অন্য আট-দশজনের মতই একটা ভার্সিটিতে পড়ে। নিত্যনৈমিত্তিক জীবনযাপন করে। প্রতিদিন টংগে বসে চা খায়,তার ফ্রাস্টেশন গুলা ভুলতে এই সেই ট্রাই করে। তবে ভুলেও যা মিস করে না তা হলো তার ক্যাম্পাসের বড়ভাই মাসুমের সাথে শেয়ার করতে।
বইটি একটি চ্যাপ্টার শেষ করতে না করতেই আমার মনের ব্যাটারি চার্জ হয়ে যায় আবার যখন চার্জ দরকার হয় ফিরে আসি।
চোখে আঙ্গুল দিয়ে কেউ বুঝিয়ে দিবে তোর ভালো করার এই এই অপরচুনিটি গুলা আছে তুই পারবি, এটা করলে এটা হবি না করলে কিচ্ছু না।
হাই ভোল্টেজ 'পাওয়ার হাউজ' বানিয়ে দেন । যাতে আমরা চার্জিত হয়ে জ্বলজ্বল করে জ্বলে উঠতে পারি । ব্যক্তি , সমাজ , সংসারের জন্য যেন চার্জার হয়ে উঠতে পারি ।
আলসেমি করতে করতে যাদের ব্যাটারি একদম ডাউন হয়ে গেছে বা ব্যাটারিতে কতটুকু চার্জ আছে জানতে চান অথবা ব্যাটারি কত পার্সেন্ট চার্জ হলে লাইফটা লাইনে আনতে পারবেন তাদের জন্য ও বইটা বেশ উপকারী
আরো রিভিউ: রকমারি পেইজে
লাইফকে লাইনে আনার জন্য। পিছিয়ে পড়েও সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য নিজের ভিতর থেকে নিজেকে বের করে আনার জন্য বইটি রকমারি থেকে সংগ্রহ করো-
প্রোগ্রামিংয়ের বেসিক জিনিসগুলো শিখার পরে নেক্সট লেভেলে এ যেতে। একটা কমপ্লিট একটা গাইডলাইন পেতে। প্রোগ্রামিংয়ের ইন্টারিভিউতে যে কোম্পানি যে এঙ্গেল থেকেই প্রশ্ন করুক না কেনো, সেটার যাতে উত্তর দিতে পারার মতো করে প্রস্তুত করে নিতে। সেটা ছোট, মাঝারি এমনকি গুগল, মাইক্রোসফট, ফেইসবুকের মতো বড় কোম্পানিতে ইন্টারভিউ দিতে। বইটি রকমারি থেকে সংগ্রহ করো-
মাস্তি করতে করতে বলদ থেকে ডাইরেক্ট বস হয়ে যাওয়ার বইটি রকমারি থেকে সংগ্রহ করো-
প্রেম রিলেটেড প্রশ্ন, হতাশা কিংবা কনফিউশন রিলেটেড প্রশ্নের উত্তর
শুধুমাত্র কম্পিউটার অন-অফ করতে পারেন এমন মানুষও ওয়েবসাইট বানাতে পারবে।
নাকানি চুবানি খাইতে খাইতেও মানুষ হইতে পারলাম না। ড্রিম জব ল্যান্ড করাতো দুরের কথা।
যদি লোকসম্মুখে প্রশ্ন জিগ্গেস করতে বা উপদেশ, বকাঝকা, গালাগালি, হুমকি দিতে সংকোচ লাগে তাইলে ইমেইল করে দেন [email protected]