আমরা ইংরেজি পত্রিকা পড়ে, সাব-টাইটেল ওয়ালা মুভি দেখে, কিংবা ইংলিশ মিডিয়ামের কারো সাথে টাঙ্কি মেরে ইংরেজি শিখার চেষ্টা করি। আবার ইংরেজি গান শুনে, পকেটে ডিকশনারি নিয়ে, এমনকি কোচিং সেন্টারেও ভর্তি হই। তবে ফ্রেন্ডদের সামনে ইংরেজিতে কথা বলতে গিয়ে শব্দ খুঁজে না পেয়ে, হাসির পাত্র হয়ে, ইংরেজি শিখার চেষ্টাকে চিরদিনের জন্য আনফ্রেন্ড করে দেই।
কেউ যদি জিজ্ঞেস করে- "এমন একটা সফটওয়ারের নাম বলেন, যেটা দুনিয়ার সব চাকরিতে লাগে"। তাহলে আমার উত্তর হবে- মাইক্রোসফট এক্সেল। ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, সেলস, একাউন্টিং, বিজনেসম্যান, মার্কেটিং, এমনকি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং সহ দুনিয়ার ৯৫% চাকরি এক্সেল ছাড়া অচল।
অন্যদের প্রেজেন্টেশন দেখতে গেলে আপনি যেমন দুই-তিন মিনিটে বোরর্ড হয়ে যান, আপনার প্রেজেন্টেশন দেখলে তাদেরও একই ফকিরা মার্কা ফিলিংস হয়। স্পেশালি যারা ফার্স্ট টাইম প্রেজেন্টেশন দিতে যায়। তাই, প্রথমবার প্রেজেন্টেশন দিতে যাওয়া পোলাপানদের জন্য এক কুড়ি টিপস -
এই দুনিয়াতেও আপনি অল্প সময়ের জন্য আসছেন। আপনার হাতেও খুব বেশি সময় নাই । বাসের ড্রাইভার সময় নষ্ট করলে আপনার গায় লাগে। অথচ নিজের জীবনের ড্রাইভিং সীটে বসে নিজেই নিজের সময় নষ্ট করতেছেন। দিনের পর দিন মাসের পর মাস আপনার লক্ষ্যের জন্য কাজ না করে, চেষ্টা না করে, আলতু ফালতু কাজে বসে বসে টাইম পার করতেছেন। একটুও খারাপ লাগে না।
প্রতিদিনের কাজ ঠিকমতো করে, কিছু এক্সট্রা এফোর্ট দিয়ে- চাকরি টিকিয়ে রাখা যায়, প্রমোশন জুটানো যায় না। প্রমোশন পেতে হলে প্রমোশন পাওয়ার লাইনে সিস্টেমেটিক এফোর্ট দিতে হবে। নিচের মতো কর-
Target is the need to achieve success
Care, Curisity, Courage and Control for student life
প্রেম রিলেটেড প্রশ্ন, হতাশা কিংবা কনফিউশন রিলেটেড প্রশ্নের উত্তর
শুধুমাত্র কম্পিউটার অন-অফ করতে পারেন এমন মানুষও ওয়েবসাইট বানাতে পারবে।
নাকানি চুবানি খাইতে খাইতেও মানুষ হইতে পারলাম না। ড্রিম জব ল্যান্ড করাতো দুরের কথা।
যদি লোকসম্মুখে প্রশ্ন জিগ্গেস করতে বা উপদেশ, বকাঝকা, গালাগালি, হুমকি দিতে সংকোচ লাগে তাইলে ইমেইল করে দেন [email protected]