তোমার পড়ালেখা, ক্যারিয়ার, ফিউচার, প্রেম, পারিবারিক, এমনকি ব্যক্তিগত সমস্যা নিয়ে প্রশ্ন করতে পারো
আমি, মানুষের সাথে মিশতে পারি না। এখন থেকে কিভাবে পড়লে বিসিএস এ টিকতে পারবো? হায়ার স্টাডি করতে চাই। যদিও আমার রেজাল্ট খুবই খারাপ ৩ বা ৩.২ এর নিচে। ফিউচার নিয়ে খুবই কনফিউজড। বিসিএস দিবো, নাকি দেশের বাইরে যাবো? ব্যাংকে ট্রাই করবো, নাকি ফ্রিলাঞ্চিং শিখার চেষ্টা করবো? সারাক্ষণ শুধু ব্রেকআপের চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খায়। পড়াশোনায় মনোনিবেশ করতে পারতেছি না।
আমার ইচ্ছা USA যাওয়া। আর USA যাইতে হলে GRE দিতে হবে। কিন্তু সপ্তাহে দুই দিন সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত ল্যাবে থাকি। বাকি ৩দিন সকাল ৮টা থেকে ৪ টা পর্যন্ত ক্লাস!! ভাইয়া আমি কি করব???? জব করে আমি কিভাবে এই প্রস্তুতি নিব?? ...খুবই হতাশ......চাকরি বাদ দিয়ে টানা ৪ মাস GRE পড়বো নাকি , GRE স্বপ্ন বিসর্জন দিব??
আমাদের সবারই স্বপ্ন থাকে- ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা আর্মি অফিসার। আমরা সেই স্বপ্নের জন্য পড়াশুনা করি, চেষ্টা করি। কিন্তু মাঝপথে এসে সেই স্বপ্ন পূরণের জন্য অযোগ্য হয়ে গেলে, স্বপ্ন অপূর্ণ থেকে গেলে, আমাদের কি করার থাকে????? হতাশায় ভুগতে থাকলে কি করতে হয়, যা জীবন এর পথে সামনে এগিয়ে যাওয়া যায়?
রোজার মাসে ক্লাস নাই। ভাবছিলাম পড়ালেখা একটু গুছিয়ে ফেলবো। কিন্তু ঘুম থেকে উঠতে ১১-১২ টা বেজে যায়। কিন্তু রোজার কারণে টায়ার্ড থাকি, শরীর খারাপ লাগে। এই ভাবে বেশ কয়েকদিন নষ্ট করে ফেলছি। কি করা যায় বলেনতো?
একমাস ধরে চাকরিতে ১৪ ঘন্টা করে ডিউটি দিয়েছি। এটাও বলে দিয়েছে- এই টাইমটা পারমানেন্ট ডিউটি আওয়ার। দুপুরে লাঞ্চ বা বাথরুম চাপলেও বের হবার সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে না।আমার মানসিক এবং শারীরিক যন্ত্রনা আমি কাউকেই বুঝাতে পারছি না। হাল্কা আশা করে ছিলাম এটলিস্ট আমার ফ্যামিলি ব্যাপারটা বুঝে আমার জব রিসাইন দেয়া সাপর্ট করবে। কিন্তু এবারও হতাশ হলাম।
আমি কালো।মুখভর্তি ব্রণ।আমার এই লুকের কারনে সবসময়ই হীনমন্যতায় ভুগি। মানুষের সামনে নিজেকে প্রকাশ করতে পারি না।সুন্দর মানুষ দেখলে জেলাস ফিল করি। আল্লাহ কেন আমাকে কালো বানিয়েছেন, সেটা নিয়ে আফসোস করি।মেয়েদের সাথে এই লুক নিয়ে সামনাসামনি কথা বলার সাহস হয়ে উঠে না।সবসময়য় নিজেকে ভীড়ের মাঝে আড়াল করে রাখতে ইচ্ছা করে।পুরোপুরি হতাশ।মনে ...
আমি যেহেতু জেনারেল থেকে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে কোনো ইঞ্জিনিয়ারিং ভার্সিটিতে চান্স পাওয়ার আশা করতে পারছিনা, তাই XXXX সরকারি পলিটেকনিকে আবেদন করে ইলেক্ট্রিক্যাল টেকনোলজিতে চান্স পেয়েছি। পলিটেকনিক লাইনে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে তারপর বিএসসি করে জীবন গড়া কি সম্ভব?
একটা কারনবশত তৃতীয় সেমিস্টারে ড্রপ খাই..২০১৩ এর শেষে। এর পর পড়া থেকে আমার মন উঠে যায়। জুনিয়রদের সাথে ক্লাস। পিছনের কিছু গ্যাপ সব মিলায়ে অসহ্য লাগে পড়তে। কোনও মতে আরেক সেমিস্টার পার করি কিন্তু এর পর আর পার করতে পারতেসি না...চরম GUILT কাজ করে। হতাশ লাগে। confidence নেগেটিভ এর ঘরে। কোনও মতে পড়া শুরু করলেও মাঝপথে হারায়ে জাইতেসি ...
বাবা গ্রামের ইউনিয়ন অফিসের একজন দফাদার(বেতন ২০০০টাকা)। নিয়মিত গাজা/সিগারেট জাতীয় ধূমপান করে, অকথ্য অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে। সংসারে অভাব অনটন লেগে থাকে। এমন অনেক দিন গিয়েছে যেদিন আমরা নুন মরিচ দিয়ে একবেলা খেয়ে দিন পার করে দিয়েছি। আম্মার আত্মীয় স্বজনদের দেওয়া পুরাতন কাপড় চোপড় পড়ে স্কুলে গিয়েছি।
প্রথমে ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয় কোচিং এ ভরতি হয়েছিলাম। মাঝে আর্মি তে টিকে যাই আর Issb এর জন্য নির্বাচিত হই। ISSB তে ৪ দিনের মধ্যে আমার ভাইবা খারাপ হয় আর আমি ফাইনাল সিলেকশন এ বাদ পরি। এদিকে বাসায় এসে আমি জন্ডিসে আক্রান্ত হই আর এজন্য কোচিং এ যেতে পারিনি।
Vaia,I am from XXXX, IPE '10. Actually I can't walk with this subject. The managerial parts are very frustrating. I want to do my M.Sc in Aerospace engineering in USA. Now what should I do? Are the online courses in Edx or Coursera are enough for me to gain the attention of the professors?
প্রেম রিলেটেড প্রশ্ন, হতাশা কিংবা কনফিউশন রিলেটেড প্রশ্নের উত্তর
শুধুমাত্র কম্পিউটার অন-অফ করতে পারেন এমন মানুষও ওয়েবসাইট বানাতে পারবে।
শুধুমাত্র কম্পিউটার অন-অফ করতে পারেন এমন মানুষও ওয়েবসাইট বানাতে পারবে।
নাকানি চুবানি খাইতে খাইতেও মানুষ হইতে পারলাম না। ড্রিম জব ল্যান্ড করাতো দুরের কথা।
যদি লোকসম্মুখে প্রশ্ন জিগ্গেস করতে বা উপদেশ, বকাঝকা, গালাগালি, হুমকি দিতে সংকোচ লাগে তাইলে ইমেইল করে দেন [email protected]