সেলফ কন্ট্রোল ঠিক করো, সব ঠিক হয়ে যাবে

আচরন কন্ট্রোল মানেই লক্ষ্যের অর্ধেক অর্জন

সব লেখার মূল পাতা

তোমার লাইফের যত হতাশা, যত সমস্যা, যত ঝামেলা আছে। সবগুলা যদি একটা জিনিস দিয়ে সল্ভ করতে চাও- তাহলে সেটা হবে সেলফ কন্ট্রোল বা আত্ম নিয়ন্ত্রণ।

এই তোমার নিজের উপর তোমার কন্ট্রোল নাই বলেই- কালকে যতটুকু পড়ার কথা ছিলো, ততটুকু না পড়ে, বই খুলে রেখে দুই মিনিট পর পর খেলার মাঠের বৃষ্টি কমছে কিনা চেক করছো। এই সেলফ কন্ট্রোল নাই বলেই- যাদের সাথে মিশলে তোমার ফিউচার নষ্ট হয়ে যাবে, তাদের সাথেই মিশে চলেছো। এই কন্ট্রোল নাই বলেই- তিনশ টাকার শার্ট কিনতে গিয়ে সাড়ে পাঁচশ টাকার শার্ট আর দুইটা টি-শার্ট কিনে আনছো।

মনে রাখবে, লাইফের গোল এচিভ চাইলে- সেলফ কন্ট্রোল প্রাকটিস করতে হবে চারটা আলাদা আলাদা অংশে ভাগ করে। সময়ের কন্ট্রোল, ইমোশনের কন্ট্রোল, খরচের কন্ট্রোল আর তোমার উপর অন্যের ইনফ্লুয়েন্স কন্ট্রোল করে। কারণ তোমার উপর কন্ট্রোল থাকবে তোমার। অন্য কারো না।

সো, আজকে থেকে সেলফ কন্ট্রোল বাড়াবে। দুইটা সিম্পল উপায়ে। একটা হচ্ছে নিজে নিজে বা অন্য কাউকে দিয়ে প্রেসার ক্রিয়েট করে। সেজন্যই পোলাপান সারা বছর পড়ুক, বা না পড়ুক। পরীক্ষার আগের রাতে ঠিকই ফোকাস থেকে নিজেকে কন্ট্রোল করে। আরেকটা হচ্ছে যেসব জিনিসের কারণে সেলফ কন্ট্রোল লুজ হয়ে যায় সেগুলা সরিয়ে ফেলতে হবে। যেমন: স্মার্টফোন পাল্টিয়ে নরমাল ফোন নিলে, এক সপ্তাহেই ফোনের নেশা কমে যাবে।

নিজেকে একটু ভাঙো। আরাম, আয়েশ, আলসেমিগুলো কাটো। তাহলেই সফলতার খাটে ঘুমাতে পারবে।

সঙ্গেই থাকুন::

হুট হাট করে মাঝে মধ্যে লেখা আসবে


FB post




Question or Feedback:

যদি লোকসম্মুখে প্রশ্ন জিগ্গেস করতে বা উপদেশ, বকাঝকা, গালাগালি, হুমকি দিতে সংকোচ লাগে তাইলে ইমেইল করে দেন [email protected]